1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ঘোষণা দিলেও বাতিল হয়নি ওয়েবিল, বাস ভাড়ায় নৈরাজ্য

  • Update Time : বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২
  • ২২৩ Time View

বনানী (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ নগরের বাস-মিনিবাসে ওয়েবিল পদ্ধতি দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। এই ব্যবস্থায় একটি রুটে নির্ধারিত জায়গায় বাস থামিয়ে চেকার যাত্রী গণনা করে বিলে স্বাক্ষর করেন। ফলে একজন যাত্রী বাসে উঠে পরের স্টপেজে নেমে গেলেও পরবর্তী ওয়েবিল লেখার স্থান পর্যন্ত ভাড়া গুণতে হয়। গত ১০ আগস্ট বাড়তি ভাড়া আদায় নিয়ে সমালোচনার মুখে ওয়েবিল পদ্ধতি বাতিল করার ঘোষণা দেয় ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি।

তারা বলছে, ঢাকা ও তার পাশ্ববর্তী এলাকার বাসে রাস্তায় কোনো চেকার থাকবে না। সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, একাধিক গণপরিবহন আগের মতোই তাদের নির্ধারিত জায়গাগুলোতে রয়েছে চেকার। পরিবহনগুলো এসে ওই স্থানে থামলে ভেতরে ঢুকে ওয়েবিলে যাত্রীসংখ্যা লিখে নেমে যাচ্ছেন চেকার। নামার সময় বাসের সুপারভাইজারের কাছ থেকে নিয়ে যাচ্ছেন ১০-২০ টাকা।

ওয়েবিল পদ্ধতিতে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বাড়তি ভাড়া আদায় করেন বাস কন্ডাকটররা। এ ছাড়া সিটিং, গেটলক সার্ভিসের নামেও বাড়তি ভাড়া আদায় করা হয়। সড়ক পরিবহন আইন অনুসারে, ওয়েবিল পদ্ধতি, সিটিং সার্ভিস, গেটলক সার্ভিস অবৈধ। বাড়তি ভাড়া আদায়ের দায়ে সংশ্লিষ্ট পরিবহন কোম্পানির চলাচলের অনুমতি বাতিল করার বিধানও আছে।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) মনজিল বাসের কন্ডাক্টর বনানী থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত ২৫ টাকা করে ভাড়া তুলছিল ওয়েবিলের অজুহাতে। ওয়েবিল চেকার বাসে উঠলে যাত্রীরা তাকে জিজ্ঞাসা করে ওয়েবিলে কেনো ভাড়া নিচ্ছেন? বলে আমাদের গাড়ি ওয়েবিলে চলে। বনানী থেকে উত্তরা যেখানেই নামেন ভাড়া ২৫ টাকা।

একজন যাত্রী বলেন, আগে মহাখালী থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত মনজিল বাসে বনানীতে একবার চেকার ওয়েবিল স্বাক্ষর করতো। যেদিন থেকে ওয়েবিল প্রথা বাতিল ঘোষণা করা হলো সেদিন থেকে চেকার উঠে দুইজন। বনানীতে একজন, খিলক্ষেতে আরেকজন। বাস ওয়েবিলে চললেও তারা যেখানে সেখানে যাত্রী উঠায়। একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা!

আরো কয়েকজন যাত্রী বলেন, কোনো কিছুরই ঠিক নাই। ওয়েবিল তুলে দেয়ার পরেও বহাল। হাফ ভাড়া নেয়ার নিয়ম থাকলেও মানছে না। সব উল্টাপাল্টা ভাবে চলছে। এসব দেখবে কে? প্রত্যেকদিন বাসে ঝগড়া করতে হয়। তারপরও ভাড়া বেশি দেয়া লাগে। তেলের দামের অজুহাতে তারা কয়েকগুণ বেশি ভাড়া নিচ্ছে। দেশে অজুহাতের শেষ নাই। জনগণের কোনো মূল্য নাই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..